হোটেল-গার্মেন্টস-ট্রেড ইউনিয়ন-হকার্স- শ্রমিক সংহতি চট্টগ্রামের শ্রমিক সমাবেশ

মহান ১লা মে আন্তর্জাতিক ১৩৭ তম শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বিকাল ০৪ টায় দেওয়ান হাট মোড়ে শ্রমিক সমাবেশ ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত হয়।

চট্টগ্রাম জেলা হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন (রেজি.নং.চট্ট.১৪৯৫)।
বহুমুখী শ্রমজীবী ও হকার সমিতি।
বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতি।
বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন (রেজি.নং.বাজাফে ১২) এ-র যৌথ উদ্যোগে কেন্দ্রীয় গার্মেন্ট শ্রমিক নেতা মিজানুর রহিম চৌধুরী বাবু ‘র সঞ্চালনায় ও বাংলাদেশ বহুমুখী শ্রমজীবী ও হকার সমিতি চট্টগ্রাম জেলা আহবায়ক ডা. অপূর্ব নাথ ‘র সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহবায়ক ও জেলা ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক শ্রমিক নেতা মির্জা আবুল বশর, অতিথি বক্তা ছিলেন গণসংহতি আন্দোলন চট্টগ্রাম জেলা সমন্বয়ক ও ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় নেতা হাসান মারুফ রুমী।

আরও বক্তব্য রাখেন, হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট কর্মচারী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শ্রমিকনেতা খোকন বাবু, গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতি ইপিজেড শাখা আহবায়ক, শ্রমিকনেতা মো. সোহাগ, গণসংহতি আন্দোলন জেলা যুগ্ম সমন্বয়ক শহীদ শিমুল, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সদস্য সচিব, সাবেক কেন্দ্রীয় শ্রমিক নেতা প্রকৌশলী জাহিদুল আলম আল-জাহিদ, জেলার সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য, ডবল মুরিং থানা আহবায়ক হাসান মুরাদ শাহ, মহানগর কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ও কোতোয়ালি থানার আহবায়ক চিরন্তন চিরু,বহুমুখী শ্রমজীবী ও হকার সমিতি চট্টগ্রাম জেলা সদস্য সচিব সাধন দত্ত, পাচলাইশ থানা সদস্য সচিব প্রকাশ মজুমদার বাবু, হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক নেছার আমিন, গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতি ইপিজেড শাখা যুগ্ম আহবায়ক লোকমান হোসেন জনি, সদস্য সচিব মো. কামাল, হোটেল শ্রমিক নেতা জাহাঙ্গীর হোসেন।
বক্তারা বলেন, সেই ১৮৮৬ সাল হতে আজ অব্দি ১৩৭ বছরেও শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি আদায় হয়নি এটাই জাতীয় রাজনৈতিক সংকট আরও দীর্ঘস্থায়ী করেছে। অচিরেই
অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন, শ্রম আইনের বাস্তবায়ন ও ওভার টাইমের দ্বিগুণ মজুরি দিতে হবে।
শ্রমিক ধর্মঘট নিষিদ্ধ করার চক্রান্ত বন্ধ করতে হবে।
জাতীয় নূন্যতম মজুরি ২৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
নিত্যকার প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য কমাতে হবে। সকল শ্রমিকদের জন্য সরকারি উদ্যোগে চিকিৎসা, শিক্ষা এবং ওএমএস ‘র ব্যবস্থা করতে হবে। অন্যথায় পূর্বতন শ্রমিক আন্দোলনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সুষমরাষ্ট্র রুপান্তরের লড়াই বেগবান করা হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *